ঝিনাইদহ সদরের হরিশংকরপুর জে,সি মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠ একটি ঐতিহ্যবাহী পুরাতন প্রতিষ্ঠান

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি ঃ

ঝিনাইদহ সদরে ১০ নং হরিশংকরপুর ইউনিয়নের মধ্যে হরিশংকরপুর জে,সি,মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠ একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হিসেবে জেলা জুড়ে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। এই বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়েছিল ১ লা জানুয়ারি ১৯১৮ ইং খ্রিস্টাব্দে। দীর্ঘ পরিক্রমার পথ পাড়ি দিয়ে বিদ্যালয়টি এখন জেলা জুড়ে সুনামের সাথে সাফল্যের হাতছানি হিসেবে জেলা জুড়ে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক জনাব আবু আহমেদ বিশ্বাস এর সাথে সাংবাদিকদের কথা হলে তিনি জানান এই বিদ্যালয়ে আমি ২০/১১/২০১০ ইং খ্রিস্টাব্দে যোগদানের পর থেকে আমার সততা ও নিষ্ঠ ভালোবাসা দিয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি ছেলে-মেয়েদের আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য। আমি মনে করি আজকের শিশুরাই আগামী দিন ও জাতির ভবিষ্যৎ। আরও উপস্থিত ছিলেন স্কুলের বর্তমান সভাপতি খান বদিউজ্জামান ডাবলু তিনি সাংবাদিকদের বলেন আমি অল্প কিছুদিন সভাপতি দায়িত্ব পালন করছি, আমি এটুকু বলতে পারি শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড, শিক্ষা ক্ষেত্রকে সর্বোচ্চ ভালো জায়গায় নিতে আমি আমার সততার সহিত এই স্কুলের সমস্ত কার্যক্রম পরিচালনা করবো বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা তিনি একজন শিক্ষা বান্ধব নেত্রী তার হাত ধরে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ স্কুলে ছেলেমেয়েরা অনেক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ডিজিটাল উন্নত শিক্ষায় এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন ২০৪১ সালের যে স্মার্ট বাংলাদেশ তারই ধারাবাহিকতায় শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব দিয়েছেন এখানে ল্যাব সহকারী দায়িত্বে আছেন মোছাঃ তাসলিমা সুলতানা তিনি সাংবাদিকদের জানান আইসিটি শিক্ষাই ছেলে মেয়েরা অনেক এগিয়ে, তারা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ার ক্ষেত্রে আজকের শিশুরাই আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন সারতী হয়ে গড়ে উঠবে বলে আমি প্রত্যাশা করি। এখানে মোট শিক্ষক আছে ১৬ জন। এবং কর্মচারী আছে সাতজন। এবং মোট শিক্ষার্থী আছে ৫৮৭ জন। এ বিদ্যালয়টি আছে তৃতীয় তলা একটি বিল্ডিং এবং মনমুগ্ধকর একটি খেলার মাঠ, এবং আছে একটি মুক্তমঞ্চ যেখানে বিভিন্ন সেমিনার এবং প্রোগ্রাম করা হয়। বিদ্যালয়টিতে আছে একটি সাইকেল গ্যারেজ এবং একটি লাইব্রেরী যেখানে বঙ্গবন্ধু থেকে শুরু করে শিশু কিশোরদের জীবনী যা পড়াশোনা করে ছেলেমেয়েরা অনেক দীক্ষায় দীক্ষিত হতে পারবে।এখানে আছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার যে স্মার্ট বাংলাদেশ সেই স্মার্ট বাংলাদেশের যে প্রধান বাহক শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ও আছে এ জাতির সূর্যসন্তান হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলার রাখাল রাজা, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে একটি বঙ্গবন্ধু কন্যার। এ বিদ্যালয় একটু পুরাতন ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি থাকলেও উন্নয়নের ছোয়া অনেকটা কম। এজন্যই বিদ্যালয়টির সভাপতি আমাদেরকে জানান বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার তিনি যেন এই স্কুলটিকে আধুনিক মানের স্কুল হিসেবে ঝিনাইদহ সদরের মধ্যে একটি অন্যতম এবংসুন্দরতম স্কুল হিসেবে সকল সুযোগ সুবিধা প্রদান করে এই আশা ব্যক্ত করি। সর্বপুরী স্কুলের প্রধান শিক্ষক বললেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তিনি যেমন এই দেশটাকে পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন, তার উত্তরসূরী সফল প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা শিক্ষা বান্ধব নেত্রী, এবং তিনি যে উন্নয়নের রূপকার তা বিশ্বের দরবারে আজ রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি।