ঝিনাইদহের অধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন -সালেহা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয় একটি সুনামধন্য ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হিসেবে জেলায় সুনাম ছড়িয়েছে
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি ঃ
ঝিনাইদহের অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন – সালেহা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয় জেলা একটি সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। এ বিদ্যালয়টি ২০০৮ ইং খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়। এবং বিদ্যালয়টি হাটি হাটি পা পা করে সুনামের সাথে ভালো ফলাফল করে এগিয়ে চলছে। এবং বিদ্যালয়টির ভালো সুনামের জন্য জেলা পরিষদের মাধ্যমে ২০১৭-২০১৮ সালে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে উন্নয়ন মূলক অনেক কর্মকান্ডে শিক্ষাখাতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য জেলা পরিষদ এক অভাবনীয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২২ ইং খ্রিস্টাব্দে এই বিদ্যালয়টি এমপিও ভুক্ত হয়েছে যা আমার ঐকান্তি প্রচেষ্টা ও সভাপতি মোঃ আজম আলী এর ভালোবাসার মাধ্যমে। এবং আমি ২০১৩ সাল থেকে এই বিদ্যালয়ের জন্য নিজের সততা শ্রম এবং ভালোবাসা দিয়ে কাজ করে আসছি এবং প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে সমস্ত দায় দায়িত্ব আমার নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে স্কুলটির সুন্দর পরিবেশ রাখার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি অদ্যবধি পর্যন্ত। যার ফলশ্রুতিতে স্কুলের শিক্ষার মান অন্য স্কুলের তুলনায় ভালো এবং এই ভালো
ফলাফল ধরে রাখার জন্য আমি সবসময় সর্বোচ্চ চেষ্টা করি এবং আমার সকল শিক্ষকরা তাদের জ্ঞান-গরিমা দিয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠ দান করিয়া থাকেন। যার কারণে গ্রামের স্কুল হলেও এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনার মান অনেকাংশই ভালো। এখানে দক্ষ এবং বিচক্ষণ এবং তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষকদের দিয়ে ছেলে-মেয়েদের পাঠদান করানো হয়ে থাকে। স্কুলে এখনে প্রায় চার শতাধিক ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে এবং দূর দুরান্ত থেকেও ছেলে মেয়ে লেখাপড়া করতে আসে এই প্রতিষ্ঠানে। এখানে মোট শিক্ষক আছেন ১৫ জন। এবং কর্মচারী আছেন ৬ জন। যাদের অসাধারণ প্রতিভার মাধ্যম দিয়ে স্কুলটি একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে শুরু করেছে জেলা জুড়ে।প্রধান শিক্ষক মোঃ রনি আক্তার এর সাথে সাংবাদিকদের কথা হলে তিনি বলেন, আমি মনে করি শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। আর ছাত্র-ছাত্রীরাই আগামী দিনের জাতির ভবিষ্যৎ, তাদের হাতেই সুজলা-সুফলা এই সুন্দর বাংলাদেশ। আজকের সফল প্রধানমন্ত্রী যিনি উন্নয়নের উপকার, এবং শিক্ষাবান্ধব নেত্রী, যার হাত ধরে বাংলাদেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এগিয়ে যাচ্ছে উন্নত তথ্য প্রযুক্তির বাংলাদেশ। ২০৪১ সালের যে স্মার্ট বাংলাদেশ তার স্বপ্ন সারথি একমাত্র দেশরত্ন শেখ হাসিনা। তিনি আরো বলেন স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ আজম আলী তিনিও একজন শিক্ষাবান্ধব জনপ্রতিনিধি, তিনি সবসময় খোঁজখবর রাখেন স্কুলের ব্যাপারে, এবং ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার মান দিতে ভালো হয় সেজন্য তিনি সবসময় আমাদেরকে গুরুত্ব দিয়ে ছেলে মেয়েদের পড়ানোর জন্য এবং এই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান ভালো করে ধরে রাখার জন্য, সকল কর্মকর্তা এবং কর্মচারীকে উদাত্ত আহবান রাখেন।
দৈনিক আলোর প্রতিদিন এর প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না